গবেষণা প্রস্তাবনা লেখার পদ্ধতি ও ধাপসমূূহ


১। টাইটেল (Title):
যদিও এই বিষয়টি গবেষনার প্রস্তাবনার একদম শুরুতে থাকে কিন্তু টাইটেল নির্ধারিত করা উচিত একদম শেষে। তার পিছনে বেশ কিছু যুক্তি রয়েছে। মূলত টাইটেল দ্বারা আপনার কাজ কোন বিষয়ে এবং আপনি আপনার কাজে কি কি বিষয়ে তুলে ধরতে চান তার একটি সামগ্রিক ধারনা পাওয়া যাবে। আরো সহজ করে বললে বলা যায় যে, আপনার গবেষনার ঊদ্দেশ্য সমূহের স্পষ্ট প্রতিফলন হবে টাইটেলে। আমার এক শিক্ষক ঠিক এই বিষয় নিয়ে বলেছিলেন, “তোমার গবেষনার টাইটেল এমন হতে হবে যাতে টাইটেলকে ভাঙ্গলে তোমার গবেষনার উদ্দেশ্য পাওয়া যাবে আবার তোমার গবেষনার উদ্দেশ্য সমূহকে জোড়া দিলে টাইটেল পাওয়া যাবে।“ তাই টাইটেল নির্ধারনের ক্ষেত্রে আপনি দুইটি পন্থা অবলম্বন করতে পারেন। প্রথমত, সাহিত্য পর্যালোচনার ভিত্তিতে ঊদ্দেশ্য নির্ধারন করে একটি প্রাথমিক টাইটেল দিয়ে দিতে পারেন আপনার গবেষনার। যা পরবর্তীতে আপনার কাজের উপর ভিত্তি করে পরিবর্তন বা পরিবর্ধন করতে পারবেন। আর দ্বিতীয়ত হল সব কাজ শেষ করার পর কাজের সাথে সংশ্লিষ্টতা রেখে একটি টাইটেল দিয়ে দিবেন। তবে টাইটেল হতে হবে ‘সংক্ষিপ্ত অথচ দ্যোতক অর্থবহ’ । টাইটেল মূলত ১৪ -১৮ শব্দের মধ্যে হতে হয়। টাইটেল দুইভাবে লেখা যেতে পারে। প্রথমটি হল, এক লাইনে পুরো টাইটেল দিয়ে দেয়া। আর অন্যটি হল কোলন ( : ) ব্যবহারের মাধ্যমে টাইটেলকে দুইভাগে ভাগ করে লেখা। একটি বিষয় লক্ষনীয় কোলন ( : ) ব্যবহারের পর পর কখনো ‘প্রেক্ষিত’ শব্দটি ব্যবহার না করাই উচিত। কারন কোলন ( : ) এবং ‘প্রেক্ষিত” এর অর্থ একই। সবশেষ কথা, টাইটেল হবে মূলত আপনার গবেষনার মূলবিষয়সূচক শব্দের (Keyword) সংমিশ্রণ।
২। ভূমিকা (Introduction):
গবেষনা প্রস্তাবনার এই ধাপটি খুবই গুরুত্বপূর্ন । এই ধাপের মাধ্যমে যারা পাঠক তারা আপনার কাজের সম্পর্কে ধারনা লাভ করেন। তাই এই ভূমিকা অংশটি অত্যন্ত যত্নের সাথে লেখা উচিত এবং সবার শেষে লেখা উচিত। ভূমিকা অংশটি যতটুকু পারা যায় সহজ ও সরল রাখতে হবে যাতে পাঠক পড়া মাত্র বুঝে যেতে পারে। এখন আসা যাক ভূমিকা অংশে কি কি বিষয় লেখা থাকতে পারে। প্রথমত, শুরুতেই আপনার গবেষনার জন্য নির্বাচিত বিষয়ের বৈশ্বিক ধারনা দিবেন (Global View) অর্থাৎ আপনার গবেষনার বিষয়কে সারাবিশ্বে কিভাবে দেখা হচ্ছে। ধরুন, আপনি শিশুশ্রম নিয়ে কাজ করছেন , তাহলে আপনাকে দেখাতে হবে বিশ্বব্যাপি শিশুশ্রমকে কিভাবে দেখা হচ্ছে এবং ইহার বর্তমান অবস্থা কি তা তুলে ধরতে হবে অর্থাৎ একটি সার্বিক ধারনা। ঠিক এরপরেই চলে আসতে হবে বাংলাদেশ প্রেক্ষাপটে। বাংলাদেশে এই ইশ্যুর বর্তমান অবস্থা কিরূপ – তার একটি সার্বিক ধারনা দিবেন। ঠিক এরপরেই আপনার গবেষনার জন্য যে যে উদ্দেশ্য নির্ধারন করেছেন তার সাথে বর্তমান অবস্থার কি কি ধরনের সামঞ্জস্যতা এবং পার্থক্য রয়েছে তা দেখাবেন এবং একই সাথে আপনি ঠিক কোন বিষয়ে জোড় (Focus) করতে চাচ্ছেন তা উল্লেখ করতে হবে। একই সাথে আপনার উদ্দেশ্যর সাথে সংশ্লিষ্ট তাত্ত্বিক প্রেক্ষাপটের সম্পর্ক দেখানোর চেষ্টা করতে হবে। আর এই সার্বিক ধারনা, সামঞ্জস্যতা ও পার্থক্য - এইসব কিন্তু আপনাকে সাহিত্য পর্যালোচনার ভিত্তিতে দিতে হবে। তথ্যসূত্র উল্লেখপূর্বক আপনাকে আপনার যুক্তি প্রদর্শন করতে হবে। এক কথায় বলা যায় যে, ভূমিকা হবে আপনার সম্পূর্ন প্রপোজালের সারসংক্ষেপ।
৩। সমস্যা / বিষয় বিবৃতিকরন (Statement of the Problem / Issue):
আপনি যে বিষয়ে গবেষনা করবেন সেটার সামাজিক প্রেক্ষাপট কিরূপ এবং বর্তমানে তার অবস্থা কি, এই সংক্রান্ত কি কি তথ্য/ উপাত্ত রয়েছে – এসব যৌক্তিকভাবে উপস্থাপন করতে হবে এই অংশে। গবেষনার বিষয়টি কি সামাজিক সমস্যা নাকি এমন এক সামাজিক বিষয় যা কিনা সমাজের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ন দিক এবং যে বিষয়ের দিকে নজর দেয়া উচিত এবং যে বিষয় নিয়ে গবেষনা করে সে বিষয়ের বিভিন্ন দিক তুলে ধরাটা জরুরি – উক্ত আলোচনা থাকবে সমস্যা / বিষয় বিবৃতিকরণে।
৪। গবেষনার উদ্দেশ্য (Research Objectives):
গবেষনার উদ্দেশ্য হল গবেষনার হৃদয়। গবেষনার উদ্দেশ্য সমূহ যদি চিত্তাকর্ষক বা নতুনত্ব আনয়নে ব্যর্থ হয় তাহলে সেই গবেষনাকার্য অকার্যকর হয়ে পড়ে। গবেষনার উদ্দেশ্য নির্বাচনের ক্ষেত্রে দুইটি পন্থা অবলম্বন করা যেতে পারে। প্রথমত, আপনি যে বিষয় নির্বাচন করলেন সে বিষয়ের ক্ষেত্রে আপনি কি কি বিষয় দেখতে চান তা উদ্দেশ্য হিসেবে গ্রহন করা, দ্বিতীয়ত, আপনি সাহিত্য পর্যালোচনার ক্ষেত্রে যে সব রিসার্চ গ্যাপ পেয়েছেন তা আপনি গবেষনার উদ্দেশ্য হিসেবে নির্ধারন করতে পারেন। তবে আপনি যে পদ্ধতিতেই গবেষনার উদ্দেশ্য নির্ধারন করেন না কেন, আপনার উদ্দেশ্য দ্বারা যাতে গবেষনায় নির্ধারিত বিষয়ের নতুন নতুন দিক উঠে আসে সেদিকে নজর দিতে হবে। গবেষনার উদ্দেশ্য হতে হবে খুব স্পষ্ট করে বয়ানকৃত এবং নির্দিষ্ট। গবেষনার উদ্দেশ্য কয়টি হবে তাও একটি আলোচ্য বিষয়। এই ক্ষেত্রে দুইটি পন্থা আছে। প্রথম পন্থা হল – একটি বৃহৎ উদ্দেশ্য ( Broad Objective) এবং ৩ - ৫ টি নির্দিষ্ট উদ্দেশ্য (Specific Objective)। দ্বিতীয়টি হল – শুধুমাত্র ৩ থেকে ৫ টি উদ্দেশ্য নিয়ে কাজ করতে পারেন আপনার গবেষনায়।
৫। সাহিত্য পর্যালোচনা (Literature Review):
সাহিত্য পর্যালোচনা যে কোন গবেষনার জন্য অতীব জরুরি। আর এই কার্যটি সর্বপ্রথমে করতে হবে। প্রথমত, আপনাকে আমার গবেষনার বিষয় সংশ্লিষ্ট সাহিত্য খুজে বের করতে হবে। সেটি হতে পারে বই, জার্নাল, আর্টিকেল, পত্রিকার লেখনী, ওয়েবসাইট, তথ্যচিত্র ইত্যাদি। প্রশ্ন আসতে পারে যে কয়টি সাহিত্য পর্যালোচনা করতে হবে? এই প্রশ্নটির উত্তর আসলে নির্দিষ্ট করে দেয়া সম্ভব না। এই বিষয়টি সম্পূর্ন নির্ভার করে করে আওনার গবেষনার বিষয়ের উপর। কারন সাহিত্য পর্যালোচনার মূল উদ্দেশ্য হল আপনার গবেষনার বিষয় সম্পর্কে খুব ভালভাবে জানা। তাই যত বেশি সাহিত্য পর্যালোচনা করা যায় তত ভাল। আসলে এই সাহিত্য পর্যালোচনার ক্ষেত্রে কোন নির্দিষ্ট লক্ষ্য ঠিক না রেখে নিজের সামর্থ্য অনুযায়ী করে যেতে হবে। সাহিত্য পর্যালোচনার ক্ষেত্রে যে বিষয়টই গুরুত্ব দিতে হবে তা হল যে সব সাহিত্য নির্ধারিত করবেন পর্যালোচনার জন্য তা যেন সমসাময়িক সময়ের হয় তাহলে সেগুলো আপনাকে আপনার গবেষনার বিষয়ের বর্তমান অবস্থা সম্পর্কে ধারনা প্রদান করবে। যে কোন সাহিত্য পর্যালোচনার ক্ষেত্রে যে সব বিষয় লক্ষ্য করতে হবে তা হল - সাহিত্যটির উদ্দেশ্যসমূহ কি কি, কোন গবেষনা পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়েছে, কোন তাত্ত্বিক প্রেক্ষাপট থেকে বিষয়টিকে ব্যাখ্যা করা হয়েছে, কি ধরনের ফলাফল এসেছে, কোন রিসার্চ গ্যাপ আছে কি না। এই সব বিষয়কে আপনার গবেষনার উদ্দেশ্যের সাথে সম্পর্কিত করে সুন্দর করে উপস্থাপন করতে হবে। মূলত গবেষনা প্রস্তাবনায় সাহিত্য পর্যালোচনা ৫-৬ টি দিলেই যথেষ্ট। তবে সব কয়টি সাহিত্য পর্যালোচনা আপনার গবেষনার উদ্দেশ্যের সাথে সম্পর্কযুক্ত হতে হবে।
৬। তাত্ত্বিক প্রেক্ষাপট (Theoretical Framework):
তাত্ত্বিক প্রেক্ষাপট খুবই জরুরি আপনার গবেষনা প্রস্তাবনা ও গবেষনার জন্য। তাত্ত্বিক প্রেক্ষাপট মূলত আপনার গবেষনা ও গবেষনা প্রস্তাবনাকে একটি বৈধ অবস্থান (Valid Platform) প্রদান করবে। তাত্ত্বিক প্রেক্ষাপট প্রদানের পূর্বে যে বিষয়টি লক্ষ্য রাখতে হবে তা হল, যে তত্ত্ব ব্যবহার করবেন তা সম্পর্কে আপনার বিস্তারিত ধারনা থাকতে হবে এবং তত্ত্বটি আপনার গবেষনা বিষয়ের সাথে কিভাবে সম্পর্কযুক্ত তা ও কিন্তু আপনাকে জানতে হবে। কিছু কিছু তত্ত্ব থাকে গ্র্যান্ড তত্ত্ব (Grand Theory) ধরনের আবার কিছু কিছু থাকে কনসেপ্ট ভিত্তিক (Concept Based) । আপনি যে ধরনের তত্ত্বই ব্যবহার করে থাকেন না কেন যখনই আপনি তাত্ত্বিক প্রেক্ষাপট লিখতে যাবেন তখন আপনাকে তিনটি ধাপ মেনে চলতে হবে। যথাঃ প্রথমত, যে তত্ত্ব আপনি ব্যবহার করবেন সে তত্ত্বটি আপনি তাত্ত্বিকের ভাষায় বয়ান করবেন, দ্বিতীয়ত, এই তত্ত্বের ক্ষেত্রে আপনার যে বোধগম্যতা (Understanding) তা বয়ান করবেন এবং সর্বশেষে এই তত্ত্বটি আপনার বিষয়ের সাথে কিভাবে সম্পর্কিত এবং কিভাবে এই তত্ত্ব দিয়ে আপনার গবেষনার বিষয়টিকে ব্যাখ্যা করা যাবে তা তুলে ধরতে হবে। তাত্ত্বিক প্রেক্ষাপটে কয়টি তত্ত্ব দেয়া যাবে –এরকম প্রশ্ন প্রায় সবার মনে আসে। তাত্ত্বিক প্রেক্ষাপটের ক্ষেত্রে আপনি ১ টি থেকে সর্বোচ্চ ৩ টি তত্ত্ব দিতে পারবেন। কারন যত বেশি তত্ত্ব দিবেন তত বেশি অসুবিধা আপনার বিষয়টি ব্যাখা করার ক্ষেত্রে।
৭। গবেষনা পদ্ধতি (Research Methodology):
গবেষনা পদ্ধতির ক্ষেত্রে যে সব বিষয় আপনাকে খেয়াল রাখতে হবে তা হল আপনি সঠিক গবেষনা যন্ত্র ও কৌশল (Research Tool & Techniques) ব্যবহার করছেন কি না। আমরা সবাই জানি গবেষনার ক্ষেত্রে দুইটি ধারা আছে। যথাঃ গুনগত (Qualitative Approach) ও পরিমাণগত (Quantitative Approach)। এখন আপনি আপনার গবেষনার জন্য গুনগত ধারা নির্ধারিত করলেন কিন্তু নির্বাচন করলেন পরিমানগত ধারার গবেষনা যন্ত্র ও কৌশল – তা কিন্তু বড় ভুল হিসেবে পরিগনিত হবে এবং আপনার গবেষনা প্রস্তাবনা বাতিল হয়ে যাবে। আমি এখানে মূলত গুনগত ধারার গবেষনা পদ্ধতি নিয়ে কথা বলব।
গবেষনা প্রস্তাবনার ‘গবেষনা পদ্ধতি’ অংশে যা যা বিষয় থাকবে –
  • গবেষনা এলাকা (Research Area)
  • নমুনায়ন (Sampling)
যেহেতু আপনি গুনগত ধারায় গবেষনা করবেন সে ক্ষেত্রে আপনার নমুনার আকার (Sample Size) ১ জন থেকে সর্বোচ্চ ৫০ জন পর্যন্ত হতে পারে। এক্ষেত্রে ৩০ – ৩৫ জন হল আদর্শ নমুনার আকার (Sample size)।
  • তথ্য উৎস (Sources of Data)
  1. মুখ্য উপাত্ত (Primary Data)
  2. গৌন উপাত্ত (Secondary Data)
মুখ্য উপাত্ত সংগ্রহের ক্ষেত্রে আপনি পর্যবেক্ষন (Observation), নিবিড় সাক্ষাৎকার (In-depth Interview), মূল তথ্যদাতা সাক্ষাৎকার (Key Informant Interview), ফোকাস বা দলগত আলোচনা (Focus/Group discussion), কেস স্টাডি (Case Study) – এই ৫ টি আপনি ব্যবহার করতে পারেন। আপনি যদি নৃবিজ্ঞানের শিক্ষার্থী হয়ে থাকেন তাহলে নিবিড় সাক্ষাৎকার এবং মূল তথ্যদাতা সাক্ষাৎকার – এই দুইটি রাখতে হবে কারন এই দুইটি নৃবৈজ্ঞানিক গবেষনার মূল পদ্ধতি।
গৌণ উপাত্তের ক্ষেত্রে আসবে বিভিন্ন বই, জার্নাল, আর্টিকেল, পত্রিকার লেখনী, ওয়েবসাইট, তথ্যচিত্র ইত্যাদি থেকে প্রাপ্ত তথ্য।
  • চেকলিস্ট
৮। গবেষনার যৌক্তিকতা (Research Rationality):
এই অংশে মূলত আপনি কেন এই বিষয়ে আগ্রহী, কোন ঘটনা বা অভিজ্ঞতার কারনে আপনি এই বিষয় নিয়ে কাজ করছেন এবং এই বিষয়ে কাজ করার ফলে আপনি নিজে ও অন্যান্যরা কিভাবে লাভবান হবে তা লিখতে হবে। এই যৌক্তিকতা লিখতে হলে আপনাকে কিছু যুক্তি প্রদর্শন যেমনঃ আপনার গবেষনার বিষয় সম্পর্কিত সাম্প্রতিক কিছু তথ্য/ উপাত্ত দেখাতে হবে যা আপনাকে আগ্রহী করে তুলেছে উক্ত কাজটি করার জন্য।
৯। কর্মপরিকল্পনা (Work Plan):
এখানে মূলত আপনি সাহিত্য পর্যালোচনা, মাঠকর্ম, তথ্য বিশ্লেষন, খসড়া গবেষনাপত্র তৈরি, মূল গবেষনাপত্র তৈরি – এই ৫ টি কার্য সম্পদানে করতে মোট ৫ – ৬ মাস দেয়া থাকে। প্রত্যেক কার্য সম্পাদনের ক্ষেত্রে কতটুকু সময় আপনি দিবেন তা নির্ধারন করে দিতে হবে।
১০। তথ্যসূত্র (Reference):
এক্ষেত্রে আপনি AAA (American Anthropological Association) এবং APA (American Psychological Association) –এই দুইটি ধারায় তথ্যসূত্র প্রদান করতে পারেন।
REFERENCES:
Crane, J. G. and Michael V. A. (1992). Field Projects in Anthropology: A Student Handbook. Prospect Heights, IL: Waveland Press.
DeWalt, K. M. and Billie R. D. (2002). Participant Observation: A Guide for Fieldworkers. Walnut Creek, Lanham, New York, and Oxford: Altamira Press.
Kumar, R. (2011). Research Methodology: A step-by-step guide for beginners. London: SAGE publications

বিঃ দ্রঃ সহজ সরল রূপে বিষয়টিকে উপস্থাপনের চেষ্টা করেছি। ভুল - ক্রুটি থাকতেই পারে। তাই সবার কাছ থেকে গঠনমূলক সমালোচনা ও পরামর্শ আশা করছি। ধন্যবাদ।

0/Post a Comment/Comments