ভুমিকা ঃ সামাজিক গবেষণা হল সমাজভিত্তিক অনুসন্ধান। এটি সমাজ সম্পর্কিত সুসংহত অনুসন্ধান বটে। বিজ্ঞানসম্মত পদ্ধতিতে যুক্তিপূর্ণ নীতিমালা দ্বারা সামাজিক অনুসন্ধানের জন্য দরকার সামাজিক গবেষণা। বর্তমান একবিংশ শতাব্দীতে মানুষের মধ্যে সচেতনতা বাড়ছে। পাশাপাশি সামাজিক জটিলতা ও দিন দিন বাড়ছে। তাই সামাজিক ঘটনা, আচার-আচরণ ও সমস্যাবলীর প্রণালীবদ্ধ ও যুক্তিনিষ্ঠ অনুসন্ধান অপরিহার্য। এ ধরণের উপযোগিতার প্রেক্ষাপটে সামাজিক গবেষণার উদ্ভব। এড়ড়ফ ধহফ ঐধঃঃ-এর ভাষায়, "ঊাবৎু ংড়পরবঃু ঃড়ফধু রং ভধপবফ রিঃয ংবৎরড়ঁং ংড়পরধষ, বপড়হড়সরপ ধহফ ঢ়ড়ষরঃরপধষ ঢ়ৎড়নষবসং যিরপয হববফ ংুংঃবসধঃরপ ধহফ ঢ়ৎধপঃরপধষ ংড়ষঁঃরড়হ." তাই বর্তমান সমাজের ঘটনা, সমস্যা ও আচরণ অনুসন্ধানে সামাজিক গবেষণার উপযোগিতা অনেক।
সামাজিক গবেষণার সংজ্ঞা
সামাজিক গবেষণা সামাজিক গবেষণা সমস্যা ও জীবন সম্পর্কিত অনুসন্ধান। বিজ্ঞানসম্মত পদ্ধতিতে যুক্তিনিষ্ঠ নীতিমালা দ্বারা পরিচালিত সামাজিক অনুসন্ধানই হচ্ছে সামাজিক গবেষণা। সামাজিক গবেষণা হল সামাজিক ঘটনাবলী, আচরণ ও সমস্যা সম্পর্কে প্রণালীবদ্ধ ও যুক্তিনিষ্ঠ অনুসন্ধান। আবার কেহ বলেছেন সামাজিক গবেষণা হল সামাজিক ঘটনা, সমস্যা ও কাঠামোগত বিজ্ঞানভিত্তিক অনুসন্ধান। এ বিষয়ে অনেক গবেষক, দার্শনিক ও চিন্তাবিদ যুক্তিনিষ্ঠ ও গ্রহণযোগ্য সংজ্ঞা দিয়েছেন। তন্মধ্যে কতিপয় সংজ্ঞা নি¤েœ তুলে ধরা হল ঃ
১. জবফসধহ ও গড়ৎবু-এর ভাষায়, "ঝড়পরধষ ৎবংবধৎপয রং ধ সবঃযড়ফ ড়ভ ংুংঃবসধঃরুবফ বভভড়ৎঃ ঃড় মধরহ হবি শহড়ষিবফমব."
২. ঊহপুপষড়ঢ়বফরধ ড়ভ ঝড়পরধষ জবংবধৎপয-এর ভাষায়, “সামাজিক গবেষণা হল এমন এক অনুসন্ধান যা সামাজিক প্রপঞ্চ নিয়ে কাজ করে এবং সমাজের সদস্য হিসেবে মানুষের আচরণ, তাদের অনুভূত, প্রক্রিয়া ও দৃষ্টিভঙ্গিসহ বিভিন্ন আঙ্গিক নিয়ে জানার চেষ্টা করে।”
৩. ঊধৎষ জ ইধননরব -এর ভাষায়, "জবংবধৎপয রং ধ সবঃযড়ফ ড়ভ রহয়ঁরৎু, ধ ধিু ড়ভ ষবধৎরহম ধহফ শহড়রিহম ঃযরহমং ধনড়ঁঃ ঃযব ড়িৎষফ ধৎড়ঁহফ ঁং."
৪. চ.ঠ. ণড়ঁহম-এর মতে, সামাজিক গবেষণাকে বৈজ্ঞানিক উপলব্ধি হিসেবে সংজ্ঞায়িত করা যায় যৌক্তিক নিয়মতান্ত্রিক কৌশল প্রয়োগের মধ্য দিয়ে যার লক্ষ্য হল ঃ
(ক) নতুন তথ্য উদ্ঘাটন অথবা পুরাণ তথ্য যাচাই করা;
(খ) উপযুক্ত তাত্ত্বিক কাঠামো অনুসরণে এদের পরস্পর আন্তঃসম্পর্ক ও কার্যকলাপ সম্পর্কে ব্যাখ্যা করা;
(গ) নির্ভরযোগ্যতা ও যথার্থতার সাথে মানবাচরণ অধ্যয়নের সুবিধার্থে নতুন বৈজ্ঞানিক যন্ত্র, ধারণা ও তত্ত্ব উন্নয়ন করা।”
সুতরাং গবেষক, বিশ্লেষক ও দার্শনিকদের মতামতের আলোকে বলা যায় যে, সামাজিক গবেষণা হল সামাজিক রীতিনীতি, আচার-আচরণ ও ঘটনা সম্পর্কিত অনুসন্ধানের পাশাপাশি সামাজিক বিষয় সম্পর্কে জ্ঞান অর্জনের একটি সুশৃঙ্খল প্রচেষ্টা। সামাজিক বিজ্ঞানসমূহের তত্ত্ব গঠনের উদ্দেশ্যে সমাজবিষয়ক যে গবেষণা পরিচালিত হয় তাই সামাজিক গবেষণা।
গবেষণার লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য
গবেষণা হল তথ্যানুসন্ধানের একটি কৌশল। এটি নির্ভরযোগ্য, সুশংহত ও যৌক্তিক জ্ঞান অন্বেষণের জন্য সুশৃংখল অনুসন্ধান চালায়। প্রতিটি গবেষণা কিছু না কিছু উদ্দেশ্যে পরিচালিত।
নিন্মে গবেষণার উদ্দেশ্য ও লক্ষ্য দেওয়া হল।
১. সত্য উ˜্ঘাটন ঃ গবেষণার প্রকৃত উদ্দেশ্য হল সত্য উদঘাটন। সত্য উদঘাটনের উদ্দেশ্যে গবেষণা কর্ম পরিচালিত। এর মাধ্যমে ঘটনার সত্যতা স্পষ্ট হয়। ই.ঘ. এযড়ংয এর মতে, “ঞযব সধরহ ঢ়ঁৎঢ়ড়ৎব ড়ভ ৎবংবধৎপয রং ঃড় ঁহভড়ষফ ঃযব ঃৎঁঃয নু ংুংঃবসধঃরপ সবঃযড়ফং”
২. সাধারণ নিয়ম প্রতিষ্ঠা ঃ সাধারণত গবেষণা কর্ম সাধারণ নিয়ম প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে পরিচালিত। গবেষকদের মতে এক্ষেত্রে পুরানা উপাত্তের সাহায্যে নতুন সাধারণ নিয়মে উপনীত হওয়া সহজ। ব্যবহৃত তথ্যের আলোকে নতুন নিয়মে আসা যায়। তাই বলতে দ্বিধা নেই যে, জবংবধৎপয ভরহফং হবি মবহবৎধষরুধঃরড়হ রিঃয ড়ষফ ফধঃধ.
৩. কার্যকরণ সম্পর্ক আবিষ্কার ঃ গবেষণার একটি মৌলিক উদ্দেশ্য হল গবেষণা প্রক্রিয়ার কার্যকরণ আবিষ্কার। এটি বিভিন্ন ঘটনায় মধ্যে যোগসূত্র প্রতিষ্ঠা করে। গবেষক যোগসূত্র স্থাপনের মাধ্যমে কার্যকরণ সম্পর্ক নির্ণয়ে সচেষ্ট হয়।
৪. অতীত সিদ্ধান্ত অবগত ঃ গবেষণার মাধ্যমে গবেষক অতীত সিদ্ধান্ত সম্পর্কে অবগত হন। গবেষণার অতীত গবেষণাকর্ম সম্পর্কে আলোচিত হয়। বিশেষজ্ঞদের মতে গবেষণার নতুন উপাত্তের সাহায্যে পুরানো বিষয়াদি ও সিদ্ধান্তগুলো সম্পর্কে জ্ঞাত হওয়া যায়। ঈ.জ. কড়ঃযৎধর এর মতে, “ঞড় মধরহ ভধসরষরধৎরঃু রিঃয ধ ঢ়যবহড়সবহড়হ ড়ৎ ঃড় ধপযরবাব হবি রহংরমযঃং রহঃড় রঃ”.
৫. তত্ত্ব গঠন ঃ গবেষণা প্রক্রিয়ায় তত্ত্ব গঠন চোখে পড়ার মত। গবেষণায় উপাত্তের সাহায্যে সম্পূর্ণ নতুন ধারণা বা তত্ত্ব গঠন করা হয়। এ ধরণের তত্ত্ব গঠন জ্ঞানের অনাবিস্কৃত দিগন্ত উন্মুক্ত করে। চধঁষরহব ঠ. ণড়ঁহম-এর ভাষায়, "ঝড়সব ৎবংবধৎপয ংঃঁফরবং ধরস ঃড় মধঃযবৎ ফবংপৎরঢ়ঃরাব ফধঃধ ড়ৎ বীঢ়ষধহধঃড়ৎু ফধঃধ ড়ৎ ফধঃধ ভৎড়স যিরপয ঃযবড়ৎবঃরপধষ পড়হংঃৎঁপঃং পড়ঁষফ নব ভড়ৎস."
৬. সিদ্ধান্ত গ্রহণ ঃ সিদ্ধান্ত গ্রহণ গবেষণার একটি মৌল উদ্দেশ্য। গবেষণা কর্মের মূল লক্ষ্য হল সংশ্লিষ্ট বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহন। বিশ্লেষকদের মতে গবেষণার ক্ষেত্রে একই ধরণের উপাত্তের সাহায্যে সঠিক সিদ্ধান্ত গ্রহণের চেষ্টা করা হয়।
৭. বিরোধী ধারণা দূরীভূত ঃ গবেষণার মাধ্যমে বিদ্যমান পরস্পর বিরোধী ধারণার অবসান ঘটে। গবেষণা ক্ষেত্রে বিদ্যমান পরস্পর বিরোধী ধারণা দূরীকরণের চেষ্টা করা হয়। ই.ঘ. এযড়ংয এর ভাষায়, "ঊধপয ৎবংবধৎপয ংঃঁফু যধং ড়হি ংঢ়বপরভরপ ঢ়ঁৎঢ়ড়ংব ধং ষরশব ধং ঃড় ভরহফ ড়ৎ ঃড় ৎবংড়ষাব পড়হঃৎধফরপঃরড়হং বীরংঃরহম রহ ঃযব ধৎবধ ড়ভ ংঃঁফু."
৮. নতুন জ্ঞান আহরণঃ গবেষণায় নতুন জ্ঞান আহরনের প্রতি সচেষ্ট থাকা হয়। নতুন জ্ঞান আহরণের লক্ষ্যে গবেষণা কর্ম পরিচালিত।গবেষক প্রচলিত জ্ঞানের উন্নতিকল্পে বোধগম্য নতুন জ্ঞান আহরণে সচেষ্ট থাকে।
উপসংহারঃ সুতরাং বলা যায় যে, প্রতিটি গবেষণা কর্ম কতিপয় মৌলিক লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য আর্জনে চালিত। তন্মধ্যে উল্লেখিত লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যসমূহ প্রত্যেক গবেষণা কর্মে বিদ্যামান। এগুলোর কোন একটিকে উপেক্ষা করা চলে না। এগুলোর কারনে একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার গবেষণা আধিকতর জনপ্রিয়তা আর্জন করছে। এ প্রেক্ষিতে উদ্দেশ্য ও লক্ষ্য দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে।
গবেষণার প্রকৃতি ও বৈশিষ্ট্য:
গবেষণা কর্ম জ্ঞান অন্বেষণের লক্ষ্যে তাড়িত। গবেষণার স্বরূপ ও প্রকৃতি অনেকটা ভিন্নতর। এর প্রকৃত ও বৈশিষ্ট্যের মধ্যে অনুসন্ধান প্রিয়তা লক্ষ্য করা যায়। গবেষণার প্রকৃতি ও স্বরূপ বিশ্লেষণ করলে কতিপয় বৈশিষ্ট্য স্পষ্ট হয়ে ওঠে। যথা:
১। বিজ্ঞানভিত্তিক অনুসন্ধান: গবেষণার প্রকৃতি ও স্বরূপ বিশ্লেষণে দেখা যায় যে, এটি একটি বিজ্ঞানভিত্তিক অনুসন্ধান। গবেষণা সস্পষ্টত একটি বিজ্ঞানভিত্তিক আলোচনা জবফসধহ ও গড়ৎু এর ভাষায়। জবংবধৎপয রং ধহ ধৎঃ ড়ভ ংপরবহঃরভরপ রহাবংঃরমধঃরড়হ. এখানে বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে অনুসন্ধানের প্রেক্ষিতে স্বতঃসিদ্ধ সিদ্ধান্ত গ্রহণের লক্ষ্যে গবেষণা কর্ম পরিচালিত হয়।
২। সুশৃংখল আলোচনা: গবেষণাকর্ম একটি সুশৃখল আলোচনা। শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত একত্রে কতিপয় সুনির্দিষ্ট নিয়ম অনুসরণ করা হয়। উদ্দেশ্য হল সুশৃঙ্খভাবে অনুসন্ধান প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা। গবেষণায় সাধারণত বিষয়বন্তু নির্ধারণ থেকে শুরু করে অনুমান গঠন, পদ্ধতি নির্ধারণ, তথ্য সংগ্রহ ও বিন্যাস্তকরণ, বিশ্লেষণ এবং রিপোর্ট প্রস্তুতকরণ ইত্যাদি কার্যাদি সম্পাদনে সুশৃংখল ও সুনিদৃষ্ট নিয়ম অনুসরণ করা হয়।
৩। যৌক্তিকতা: গবেষণা কর্ম একটি যৌক্তিক প্রক্রিয়া। গবেষকদের মতে গবেষণা একটি যুক্তিপূর্ণ বস্তুনিষ্ঠ কর্ম। গবেষক গবেষণার বিষয়টি যৌক্তিক প্রেক্ষাপটে বিশ্লেষণ করেন। এক্ষেত্রে তার ব্যক্তিগত মূল্যবোধ, দৃষ্টিভঙ্গি এবং পছন্দ ও অপছন্দের সুযোগ নেই। গবেষাণার যৌক্তিকতার ভিত্তিতে বস্তনিষ্ঠভাবে গবেষণা চালান হয়। ফলাফল ও ব্যক্তি দ্বারা প্রভাবিত হয় না।
৪। দলীয় কর্ম: গবেষণা একটি দলীয় কর্ম বটে। এক্ষেত্রে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করা হয়। ব্যক্তিগতভাবে কাজের সুযোগ কম। গবেষক প্রয়োজনীয় সংখ্যক লোক নিয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে গবেষণা চালান। তিনি পারস্পারিক জ্ঞান অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে যতœসহকারে গবেষণায় ব্রত হন। দলীয় প্রচেষ্টার ফলে গবেষণায় সফলতা আসে।
৫। সমস্যা ভিত্তিক: গবেষণা কর্মটি অনেকটা সমস্যাভিত্তিক। গবেষণায় প্রথমত সমস্যা চিহ্নিত করা হয়। সাধারণত অপেক্ষাকৃত জটিল ও গুরুত্ব পূর্ণ সমস্যা নিয়ে গবেষণা করা হয়।
৬। সমস্যার সমাধান: গবেষণার ক্ষেত্রে প্রথমত সমস্যা চিহ্নিত করা হয়। শুধু সমস্যা চিহ্নিত করে না, সমাধানের পথ ও খুজে। গবেষক বিভিন্ন ঘটনার তথ্য সংগহ ও কার্যকারণ সম্পর্ক ব্যাখ্যার মাধ্যম সমাধানের কথা বলে দেয়। সমস্যার প্রকৃত কার্যকারণ ব্যাখ্যার মাধ্যাম সমস্যার কারণ নিরুপন করা হয়। সমস্যা সমাধানের মাধ্যমে সমাজ তথ্য জাতীয় অগ্রগতি ত্বরন্বিত হয়।
৭। সময় সাপেক্ষঃ গবেষণা কর্ম একটি সময় সাপেক্ষ অনুসন্ধান। এটি সাধারণত স্বল্প সময় সম্পন্ন করা যায় না। শুরুতে গবেষণা কর্মের জন্য একটি নির্দিষ্ঠ সময় নির্ধারণ করতে হয়। তাড়াহুড়া করে স্বল্প সময়ে গবেষণা সম্পাদন করলে ক্রটিমুক্ত ফলাফল পাওয়া যায় না। ফলে উদ্দেশ্য ব্যহত হয়।
৮। কল্যান সাধন: গবেষণা কর্মের একটি অন্যতম পরিচয় হল এটি একটি কল্যানমূলক অনুসন্ধান। গবেষণায় সমাজের বিবিধ সমস্যা সম্পর্কে আলোচনা করা হয়। শুধু আলোচনা নয়, আলোচনার পাশাপাশি সমাধানের পথ নির্দেশ করা হয়। এতে সমাজের সংস্কার ও পরিবর্তন সংঘটিত হয় ফলে সমাজের কল্যাণ ত্বরন্বিত হয়।
উপসংহারঃ উপর্যুক্ত আলোচনার প্রেক্ষিতে বলা যায় যে, গবেষণা কর্ম কোন একক বিষয় নয়। এক্ষেত্রে বহুবিধ বিষয়ের সমন্বয় রয়েছে। প্রত্যেকটি গবেষণায় কতিপয় সাধারণ বৈশিষ্ট্য লক্ষ্য করা যায়। এসকল বৈশিষ্ট্যের মধ্যে গবেষণার মূল পরিচয় ফুটে ওঠে। কোন গবেষণাকে উত্তম গবেষণা হতে হলে এর মধ্যে উল্লেখিত বিষয়গুলো বিদ্যমান থাকা আবশ্যক। তবেই কোন গবেষণা উত্তম গবেষণা রুপে স্বীকৃতি পাবে।
Post a Comment