মানুষ প্রকৃতিগত ভাবে ভাল হয়ে জন্মগ্রহণ করে কিন্তু পরিবেশ পরিস্তিতির কারনে মানুষ নিজেকে ভালো রাখতে পারেনা আর তখনি নিজের সম্পর্কে নেতিবাচক ধারনা তৈরি হয় ও মানুষ নিজেকে অবমূল্যায়ন করে থাকে।আর এমনটা হয়ই আত্মবিশ্বাসের অভাবে।
সামাজিক দক্ষতা বাড়াতে হবে
কারও মধ্যে যখন সামাজিক দক্ষতাগুলো কমে যায়, যখন সে নিজের মধ্যে গুটিয়ে থাকে তখন সে নিজেকে অনেক ছোট মনে করে। উদ্যম নিয়ে পুনরায় নতুন করে শুরু করতে পারে না। এ জন্য সামাজিকভাবে তাকে দক্ষ হতে হবে। সামাজিকভাবে দক্ষ হলে মনের ওপর চাপ কম পড়ে, মন সুস্থ থাকে। ইন্টারনেটের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অধিক সময় ব্যয় না করে বাস্তব সামাজিক অনুষ্ঠানগুলোতে সক্রিয় অংশ নেওয়া প্রয়োজন। তাহলেই সামাজিক দক্ষতা বাড়বে, ইতিবাচক চিন্তা করার সক্ষমতা তৈরি হবে এবং কখনোই হাল ছেড়ে দেবে না। সাহসী পদক্ষেপ নেওয়া তার জন্য সহজ হবে।
জীবনের মুক্তোদানাগুলোকে খুঁজে বের করতে হবে। আমাদের দেখার শক্তি, শোনার শক্তি, ঘ্রাণের শক্তি, অনুভবের শক্তি, হাস্যরসের শক্তি আর ভালোবাসার শক্তির মতো মুক্তোগুলোকে যেন সঠিকভাবে কাজে লাগানো যায় সে জন্য এসবকে বড় করে দেখতে হবে।
পড়ুন, পড়ুন এবং পড়ুন
পাঠ্যবই বা অফিসের দরকারি ফাইলপত্রের বাইরে প্রতিদিন কিছু না কিছু পড়ুন। বাড়িতে একটি ছোট পারিবারিক পাঠাগার এই পড়ার অভ্যাস তৈরিতে সাহায্য করতে পারে। এর পাশাপাশি নিজস্ব সংস্কৃতির চর্চা, সংগীত, ছবি আঁকা, নাচ করা আত্মবিশ্বাস বাড়াতে সাহায্য করবে। পারিবারিক দ্বন্দ্ব, কলহ, মাদকের নেশা, অনিয়ন্ত্রিত রাগ, অহেতুক হিংসা-কুটিলতা, অন্যায্য শক্তি প্রয়োগ করে নিজের মতো প্রতিষ্ঠার চেষ্টা, পেশাজীবনে অনৈতিকতার চর্চা ইত্যাদি নিজের ও পরিবারের সদস্যদের মনে বাড়তি চাপ তৈরি করে। এটা প্রকারান্তরে আত্মবিশ্বাস কমিয়ে দেয়। এ বিষয়গুলোকে অবশ্যই পরিহার করতে হবে। পাশাপাশি আত্মকেন্দ্রিকতা ও ব্যক্তিত্বের বিকার থেকে রক্ষা পেতে প্রযুক্তিতে আসক্ত না হয়ে যৌক্তিকভাবে প্রযুক্তির ব্যবহার করতে হবে। কেননা, সামনে এগিয়ে যেতে হলে প্রযুক্তির বিকল্প নেই। জুজুর ভয়ে প্রযুক্তি থেকে দূরে থাকাও চলবে না।
সমস্যার মুখোমুখি হতে হবে
সামনে যাই আসুক না কেন সমস্যাকে এড়িয়ে চলা যাবে না। সমস্যার মুখোমুখি হতে হবে, আত্মসমালোচনা জরুরি কিন্তু তাই বলে নিজেকে ছোট তুচ্ছ বা হীন ভাবা চলবে না। ছোট ছোট সিদ্ধান্তু নেওয়ার চর্চা ছেলেবেলা থেকেই করতে হবে। তাহলে আসল কাজের সময় সিদ্ধান্ত নেওয়া সহজ হবে। সব সময় অন্যের ওপর নির্ভর করবেন না।
কারও মধ্যে যখন সামাজিক দক্ষতাগুলো কমে যায়, যখন সে নিজের মধ্যে গুটিয়ে থাকে তখন সে নিজেকে অনেক ছোট মনে করে। উদ্যম নিয়ে পুনরায় নতুন করে শুরু করতে পারে না। এ জন্য সামাজিকভাবে তাকে দক্ষ হতে হবে। সামাজিকভাবে দক্ষ হলে মনের ওপর চাপ কম পড়ে, মন সুস্থ থাকে। ইন্টারনেটের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অধিক সময় ব্যয় না করে বাস্তব সামাজিক অনুষ্ঠানগুলোতে সক্রিয় অংশ নেওয়া প্রয়োজন। তাহলেই সামাজিক দক্ষতা বাড়বে, ইতিবাচক চিন্তা করার সক্ষমতা তৈরি হবে এবং কখনোই হাল ছেড়ে দেবে না। সাহসী পদক্ষেপ নেওয়া তার জন্য সহজ হবে।
জীবনের মুক্তোদানাগুলোকে খুঁজে বের করতে হবে। আমাদের দেখার শক্তি, শোনার শক্তি, ঘ্রাণের শক্তি, অনুভবের শক্তি, হাস্যরসের শক্তি আর ভালোবাসার শক্তির মতো মুক্তোগুলোকে যেন সঠিকভাবে কাজে লাগানো যায় সে জন্য এসবকে বড় করে দেখতে হবে।
পড়ুন, পড়ুন এবং পড়ুন
পাঠ্যবই বা অফিসের দরকারি ফাইলপত্রের বাইরে প্রতিদিন কিছু না কিছু পড়ুন। বাড়িতে একটি ছোট পারিবারিক পাঠাগার এই পড়ার অভ্যাস তৈরিতে সাহায্য করতে পারে। এর পাশাপাশি নিজস্ব সংস্কৃতির চর্চা, সংগীত, ছবি আঁকা, নাচ করা আত্মবিশ্বাস বাড়াতে সাহায্য করবে। পারিবারিক দ্বন্দ্ব, কলহ, মাদকের নেশা, অনিয়ন্ত্রিত রাগ, অহেতুক হিংসা-কুটিলতা, অন্যায্য শক্তি প্রয়োগ করে নিজের মতো প্রতিষ্ঠার চেষ্টা, পেশাজীবনে অনৈতিকতার চর্চা ইত্যাদি নিজের ও পরিবারের সদস্যদের মনে বাড়তি চাপ তৈরি করে। এটা প্রকারান্তরে আত্মবিশ্বাস কমিয়ে দেয়। এ বিষয়গুলোকে অবশ্যই পরিহার করতে হবে। পাশাপাশি আত্মকেন্দ্রিকতা ও ব্যক্তিত্বের বিকার থেকে রক্ষা পেতে প্রযুক্তিতে আসক্ত না হয়ে যৌক্তিকভাবে প্রযুক্তির ব্যবহার করতে হবে। কেননা, সামনে এগিয়ে যেতে হলে প্রযুক্তির বিকল্প নেই। জুজুর ভয়ে প্রযুক্তি থেকে দূরে থাকাও চলবে না।
সমস্যার মুখোমুখি হতে হবে
সামনে যাই আসুক না কেন সমস্যাকে এড়িয়ে চলা যাবে না। সমস্যার মুখোমুখি হতে হবে, আত্মসমালোচনা জরুরি কিন্তু তাই বলে নিজেকে ছোট তুচ্ছ বা হীন ভাবা চলবে না। ছোট ছোট সিদ্ধান্তু নেওয়ার চর্চা ছেলেবেলা থেকেই করতে হবে। তাহলে আসল কাজের সময় সিদ্ধান্ত নেওয়া সহজ হবে। সব সময় অন্যের ওপর নির্ভর করবেন না।
Post a Comment