কোন খাবারে কী আছে, কোন খাবার খেলে কী হয়?

★ সুষম খাদ্যের উপাদান – ৬ টি
★ প্রোটিন বেশি থাকে — খেসারির ডালে।
★ হাড় ও দাতকে মজবুত করে — ক্যালসিয়াম ও ফসফরাস।
★ চা পাতায় থাকে — ভিটামিন বি কমপ্লেক্স।
★ ম্যালিক এসিড — টমেটোতে পাওয়া যায়।

★ ক্ষতস্থান থেকে রক্ত পড়া বন্ধ করতে সাহায্য করে — ভিটামিন কে।
★ Natural Protein এর কোড নাম — Protien – P 49
★ কচুশাক বিশেষভাবে মূল্যবান — লৌহ উপাদানের জন্য।
★ ভিটামিন সি হলো — অ্যাসকরবিক এসিড
★ তাপে নষ্ট হয় — ভিটামিন সি।
★ অামিষের পরিমাণ সবচেয়ে বেশি — শুটকী মাছ।
★ গলগল্ড রোগ হয় — অায়োডিনের অভাবে।
★ মানবদেহ গঠনে প্রয়োজন সবচেয়ে বেশি — অামিষের।
★ অায়োডিন বেশি থাকে — সমুদ্রের মাছে।
★ কচু খেলে গলা চুলকায়, কারণ কচুতে অাছে — ক্যালসিয়াম অক্সালেট।
★ রাতকানা রোগ হয় — ভিটামিন এ এর অভাবে।
★ মুখে ও জিহবায় ঘা হয় — ভিটামিন বি₂ এর অভাবে।
★ পানিতে দ্রবণীয় ভিটামিন — ভিটামিন বি ও সি
★ শিশুদের রিকেটাস রোগ হয় — ভিটামিন ডি এর অভাবে।
★ মিষ্টি কুমড়া — ভিটামিন জাতীয় খাদ্য।
★ মিষ্টি অালু — শ্বেতস্বার জাতীয় খাদ্য।
★ শিমের বিচি — অামিষ জাতীয় খাদ্য।
★ দুধে থাকে — ল্যাকটিক এসিড।
★ অায়োডিনের অভাবে — গলগন্ড রোগ হয়।
★ হেজ তৈরিতে ব্যবহৃত উদ্ভিদ — করমচা
★ লেবুতে বেশি থেকে — ভিটামিন সি
★ অামলকী, লেবু, পেয়ারা ভিটামিনের উৎস — ভিটামিন সি।
★ সর্বাধিক স্নেহ জাতীয় পদার্থ বিদ্যমান — দুধে।
★ রক্তশূন্যতা দেখা দেয় — অায়রনের অভাবে।
★ দুধের রং সাদা হয় — প্রোটিনের জন্য।
★ ভিটামিন সি এর রাসায়নিক নাম — অ্যাসকরবিক এসিড।
★ প্রোটিন তৈরিতে ব্যবহৃত হয় — অ্যামাইনো এসিড।
★ কচুশাকে বেশি থাকে — লৌহ।
★ সুষমখাদ্যে শর্করা, অামিষ ও চর্বি জাতীয় খাদ্যের অনুপাত — ৪:১:১
★ সবুজ তরিতরকারিতে সবচেয়ে বেশি থাকে — খনিজ পদার্থ ও ভিটামিন।
★ সবচেয়ে বেশি পাটাশিয়াম পাওয়া যায় — ডাবে।
★ মাড়ি দিয়ে পুজ ও রক্ত পড়ে — ভিটামিন সি এর অভাবে।
★ মানবদেহের বৃদ্ধির জন্য প্রয়োজন — অামিষ জাতীয় খাদ্যে
★ সূর্য কিরণ হতে পাওয়া যায় — ভিটামিন ডি।
★ ডিমের সাদা অংশে যে প্রোটিন থাকে — অ্যালবুমিন
★ অামিষের কাজ — দেহ কোষ গঠনে সহয়তা করা।
★ মোটামুটি সম্পূর্ণ বা অাদর্শ খাদ্য বলা হয় — দুধকে।
★ কোলেস্টরল — এক ধরণের অসম্পৃক্ত অ্যালকোহল।
★ কোলাজেন — একটি প্রোটিন।
★ হাড় ও দাত তৈরির জন্য প্রয়োজন — ডি ভিটামিন
★ ভিটামিন ডি এর অভাবে — রিকেটস রোগ।
★ অস্থির বৃদ্ধির জন্য পোয়োজন — ক্যালসিয়াম।
★ মলা মাছে থাকে — ভিটামিন এ।
★ সহজে সর্দি কাশি হয় — ভিটামিন সি এর অভাবে।
★ বিষাক্ত নিকোটিন থাকা — তামাকে।
★ ত্বকে ভিটামিন ডি তৈরিতে সাহায্য করে — অাল্ট্রাভায়োলেট রশ্মি।
★ শরীরে শক্তি যোগাতে দরকার — খাদ্য
★ সামুদ্রিক মাছে পাওয়া যায় — অায়োডিন।
★ সবচেয়ে বেশি ভিটামিন সি সমৃদ্ধ ফল — পেয়ারা।
★ ভিটামিন এ সবচেয়ে বেশি — গাজরে।
★ মানুষের প্রোটিনের অভাবে — কোয়াশিয়কর রোগে।
★ অায়োডিন পাওয়া যায় — শৈবালে।
★ অামাদের দেশে একজন পূর্ণবয়স্ক ব্যক্তির প্রায় গড় ক্যালরি শক্তির প্রয়োজন — ২৫০০ ক্যালরি।
★ গ্লুকোজের স্থূল সংকেত — CH2O
★ ল্যাথারাইজম রোগ — খেসারি ডাল খেলে।
★ শরীরের হাড় ও দাতের গঠনের কাজে বেশি প্রয়োজন — ক্যালসিয়াম।
★ অতিরিক্ত শর্করা দেহে জমা থাকে – গ্লাইকোজেন রূপে।
★ দুধের শ্বেতস্বার বা শর্করাকে বলা হয় — ল্যাকটোজ।
★ ডিমে নেই — ভিটামিন সি।
★ মানুষের শরীরে বেশিরভাগ ফসফেট রয়েছে — হাড়ে।
★ রাতকানা রোগ বোঝানোর প্রতীক — XN
★ নেশা সামগ্রী অাফিনের মূল উপাদান হলো — পপি।
★ স্কার্ভি রোগের প্রকিষেধক হিসেবে ব্যবহৃত হয় — ভিটামিন সি।
★ ভিটামিন এ এর কাজ — প্রজননে সহায়তা করা।
★ মানবদেহে প্রতিদিন পানির প্রয়োজন — ৩ লিটার।
★ একজন পূর্ণবয়স্ক মানুষের দেহে লোহার পরিমাণ — ২-৬ গ্রাম।
★ বিভিন্ন খাদ্যে বিদ্যমান এসিড/উপাদান
→ তেতুল — টারটারিক এসিড
→ লেবুর রস — সাইট্রিক এসিড
→ দুধ — ল্যাকটিক এসিক
→ কচু শাক — লৌহ
→ সিরকা — এসিটিক এসিড
→ অানারস — সাইট্রিক এসিড
→ টমেটো — ম্যালিক এসিড
→ কমলা — অ্যাসকারবিক এসিড
→ অাঙ্গুর — টারটারিক এসিড
→ ডাব — পটাশিয়াম
→ অাপেল — ম্যালিক এসিড
→ কলা — ম্যালিক এসিড, সাইট্রিক এসিড
→ অামলকি — অক্সালিক এসিড

0/Post a Comment/Comments